
মঙ্গলের আকাশে ‘ইনজেনুইটি’র বিজয়
ইনজেনুইটি:একটি ছোট হেলিকপ্টারের মহাকাব্য
“দুটি সম্ভাবনা আছে: হয়তো আমরা এই মহাবিশ্বে একা, অথবা আমরা একাকী নই।
দুটি ভাবনাই সমানভাবে বিস্ময়কর ও ভীতিকর।”
ইনজেনুইটি:একটি ছোট হেলিকপ্টারের মহাকাব্য
পৃথিবী থেকে প্রায় ১২০ আলোকবর্ষ দূরে, লিও নক্ষত্রমণ্ডলে অবস্থিত এক্সোপ্ল্যানেট K2-18bExoplanet K2-18bএই গ্রহটি পৃথিবীর তুলনায় প্রায় নয় গুণ বৃহৎ এবং গ্রহটিতে জীবনের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা খুব বেশি।
বিখ্যাত WOW সংকেত,কে পাঠিয়েছে এই মেসেজ?? সংকেত এসেছিল ধনু (Sagittarius) তারামণ্ডলের দিক থেকে ?-ভিনগ্রহের কোনো প্রাণী? -কোনো অজানা মহাকাশযান? াকি কোনো প্রাকৃতিক মহাজাগতিক ঘটনা?
ভয়েজার -১ ও ভয়েজার- ২
এই মহাকাশযানে বাংলা ভাষায়ও একটি শুভেচ্ছা বা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা বলে: শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা।
একটি সুড়ঙ্গ ওরায়নের বেল্টের দিকে তাক করে আছে। - অন্যটি সিরিয়াস (Sirius) তারার দিকে, যা আইসিস দেবীর সঙ্গে যুক্ত। - পুরো পিরামিডের বিন্যাস পোলারিস (উত্তর নক্ষত্র)-এর গতিবিধির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
তাহলে তারা কি পৃথিবীতে এসেছিল?
এরিয়া ৫১ রহস্য, ষড়যন্ত্র এবং ভবিষ্যতের প্রযুক্তির কেন্দ্রবিন্দু। যদিও সরকার দাবি করে এটি শুধু একটি সামরিক ঘাঁটি, তবে মানুষ এখনো বিশ্বাস করে এখানে এলিয়েন প্রযুক্তি গোপন রাখা হয়েছে।
৪৮৫টি নতুন ঘটনা, যা আগে কখনো নথিভুক্ত করা হয়নি। - ২৭২টি পুরনো ঘটনানা, যা সম্প্রতি সামনে এসেছে।
কিন্তু কিছু ঘটনা এখনো রহস্যময় রয়ে গেছে, যা ব্যাখ্যা করা কঠিন। অদ্ভুত ঘটনা: যেগুলোর ব্যাখ্যা এখনো নেই।
ইলন মাস্ক শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন যে SpaceX ২০২৬ সালের শেষের মধ্যে একটি মানবহীন স্টারশিপ মঙ্গলে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। মাস্ক বলেছেন, এই মিশনে Tesla-এর হুমানোইড( humanoid) রোবট অপ্টিমাস (Optimus) থাকবে, যা গত বছর জনসমক্ষে প্রদর্শন করা হয়েছিল।
Photo Credit: flickr.com/photos/spacex/
স্টারশিপ পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী রকেট, যা মানুষের মহাকাশযাত্রাকে আরও সহজ করে তুলবে। এটি ১০০ মেট্রিক টন পর্যন্ত মালামাল বহন করতে পারে এবং পুনরায় ব্যবহারযোগ্য হওয়ার কারণে মহাকাশ ভ্রমণের খরচ কমিয়ে আনবে।
প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনূসের সঙ্গে বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের, স্পেসএক্স ও টেসলার মালিক ইলন মাস্কের ফোনালাপের পর এ উদ্যোগ সামনে আসে। জানা গেছে, কোম্পানির প্রতিনিধিরা বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। স্টারলিংকের সঙ্গে তিন মাসের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তি চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
আমরা কি এই বিশাল মহাবিশ্বে একা?
যখন আপনি রাতের আকাশের তারা দেখেন, মনে রাখবেন—আপনি প্রকৃতপক্ষে অতীতের দিকে তাকিয়ে আছেন। এই তারাদের আলো আপনাকে পৌঁছাতে শতাব্দী পেরিয়ে এসেছে। কিছু তারা হয়তো এখন আর অস্তিত্বেও নেই!
অ্যান্ড্রোমিডা প্রতি সেকেন্ডে ১১০ কিলোমিটার (৬৮ মাইল) গতিতে আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে।